You are currently viewing ইন্টারনেট কি? ইন্টারনেটের ইতিহাস সহ বিস্তারিত জানুন।

ইন্টারনেট কি? ইন্টারনেটের ইতিহাস সহ বিস্তারিত জানুন।

ইন্টারনেট কি এবং ইন্টারনেট নিয়ে বিস্তারিত বাংলা ব্লগে আপনাকে স্বাগতম। আজকের আর্টিকেলে আমরা ইন্টারনেট নিয়ে খুঁটিনাটি সব কিছু নিয়ে জানার চেষ্টা করব।

আজ থেকে ৬/৭ বছর আগেও ইন্টারনেট আমাদের কাছে এতটা জনপ্রিয় ছিলনা, বর্তমানে আমরা ইন্টারনেট ছাড়া এক মূহর্তও ভাবতে পারিনা। ইন্টারনেট বর্তমান প্রজন্মের কাছে অনেকটা অক্সিজেনের মতই। অক্সিজেন ছাড়া যেমন জীবন কল্পনা করা যায়না, ঠিক ইন্টারনেট ছাড়াও বর্তমান প্রজন্ম কোন কিছুই ভাবতে পারেনা।

আজকের টপিকে আমরা কি কি পয়েন্ট নিয়ে আলোকপাত করব, সেই পয়েন্ট গুলোকে একটু সাজিয়ে নেই –

ইন্টারনেট কি?

গত ২০ বছরের কম সময়ের মধ্যে যে ব্যাপারটি পুরো পৃথিবী জুরে আলোড়ন সৃষ্টি করে আসছে, তার নামই ইন্টারনেট। এমনকি গত ২০ বছরের কম সময়ের মধ্যেই এই ইন্টারনেট ২০০ এর বেশি দেশ জুরে চড়িয়ে ছিটিয়ে গেছে।

ইন্টারনেট হলো, বিশ্বব্যাপী বিস্তৃর্ণ জাল, যা অনেক গুলো কম্পিউটার পরস্পরের সাথে সংযুক্ত নেটওয়ার্ক সিস্টেমের মাধ্যেম। যেই সিস্টেমের মাধ্যমে ইন্টারনেট অনেকগুলো কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত হয়, এর নাম হলো, ইন্টারনেট প্রোটোকল সুইচ (TCP/IP)

এই যে আপনি আমার আর্টিকেল টি পড়তেছেন, তাও ইন্টারনেটের কল্যানে। আপনি যে ডিভাইস দিয়ে এই আর্টিকেলটি পড়তেছেন, সেই ডিভাইসটিকে প্রথমে ইন্টারনেট সিস্টেমের সাথে কানেক্ট হয়েই এই পর্যন্ত আসতে হয়েছে।

ইন্টারনেটকে আরেকটু অন্যরকম ভাবে ব্যাখ্যা করি ইন্টারনেট (Internet) হলো একটি বিশ্বব্যাপী নেটওয়ার্ক জাল, যেটা পুরো বিশ্বের সব গুলো কম্পিউটার একে অপরের সাথে ইন্টারনার্লি কানেক্টটেড আছে ইন্টারনেট প্রোটোকোল (Internet Protocol OR IP) এর মাধ্যমে।

অর্থাৎ আপনার মোবাইল বা কম্পিউটার ডিভাইসটিকে প্রথমে ইন্টারনেট নামক নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত হতে হবে এবং এরপর আপনি ইচ্ছে করলে অন্য আরেকটি কম্পিউটারের সাথে যুক্ত হতে পারবেন।

এই যে আমরা অনলানে কোন একটি ওয়েবসাইটে গিয়ে আর্টিকেল পড়ি বা বিভিন্ন তথ্য খুঁজি, এই পুরো ব্যাপারটিকে একটু চিন্তা করে দেখুন। আপনি যখন নিশ্চিত হলেন আপনার ডিভাইসে ইন্টারনেট কানেকশন আছে, এরপর আপনি যেকোন একটি ব্রাউজার ওপেন করে একটি ওয়েবসাইটে গিয়ে আর্টিকেল পড়া শুরু করে দিলেন।

কখনো কি ভেবেছেন, আপনি যেই সাইটে গিয়ে আর্টিকেলটি পড়তে পারতেছেন, এটা কিভাবে সম্ভব? আপনি যখনি একটি সাইট ক্লিক করে ওপেন করতেছেন, তখনি ইন্টারনেটের কল্যানে সাইটটি ওপেন হয়ে আপনার চোখের সামনে ভাসমান হয়ে যায়।

আপনি যেই সাইটে গিয়ে আর্টিকেল পড়েন বা তথ্যের খোঁজে যান, সেই সাইট টি কোন একটি অনলাইন সার্ভার ব্যবহার করে ২৪ ঘন্টার জন্য ইন্টারনেট সিস্টেম অন করে রাখে, আর এই জন্যই আমরা যখনি কোন সাইটে যাই, ইন্টারনেটের কল্যানে সাথে সাথে সেই সাইটিকে মুহূর্তের মধ্যেই রেডিমেট হিসেবে পেয়ে যাই।

পরিভাষায় ইন্টারনেট বলতে বুঝায় – একটি বিশেষ ইন্টারকানেক্টটেড সিস্টেমিক একটি মাধ্যম। এই সিস্টেমে কোন একটি গেটওয়ে বা রাউটারের মাধ্যমে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক গুলো একে অপরের সাথে সংযুক্ত হয়ে একটি জালের মত অবস্থা সৃষ্টি করে।

ইন্টারনেট কে আমরা প্রায় নেট শব্দে ডেকে থাকি, আর আমরা এটাও জানি যে নেট মানে জাল।

ইন্টারনেট আবিস্কারের ইতিহাস

ইন্টারনেট নিয়ে সর্বপ্রথম ১৯৬০ সালের দিকে মার্কিন একটি গভেষণা সংস্থা অ্যাডভান্সড রিসার্চ প্রজেক্টস এজেন্সি বা আরফা (ARPA) পরিক্ষামূলক ভাবে মার্কিন কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং গভেষণাগারের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপনের জন্য একটি প্রযুক্তির আবিস্কার করেন, যেটি তখন আরফানেট নামে পরিচিত ছিল।

পরবর্তিতে এই আরফানেটকেই ইন্টারনেট নামে নামকরণ করা হয়১৯৮৯ সালের দিকে এই ইন্টারনেটকে আইএসফি সিস্টেম দ্বারা ব্যবহারের উপযুক্ত করা হয় এবং ১৯৯০ এর পরবর্তি সময়ের মধ্যে পশ্চিমা বিশ্বে এটির স্বাভাবিক ব্যবহার ব্যাপক হারে বিস্তার লাভ করে।

ইন্টারনেটের আবিস্কারক কে?

ইন্টারনেটের আবিস্কারক কে, এই প্রশ্নের সরাসরি কোন উত্তর নেই। উপরে আমি বলেছিলাম, একটি গভেষণা সংস্থা অ্যাডভান্সড রিসার্চ প্রজেক্টস এজেন্সি বা আরফা (ARPA) সর্বপ্রথম ইন্টারনেট নিয়ে গভেষণা করেন।

এই হিসেবে এই গভেষনা সংস্থার সবাইকে ইন্টারনেট আবিস্কারের সাথে সংযুক্ত বলা যেতে পারে।

এছাড়া ইন্টারনেট বলতে আমরা TCP/IP PROTOCOL টাকেই বুঝি। এই টিসিপি/আইপি প্রোটোকোলের আবিস্কারক হলেন, যথাক্রমে বিনসেন সার্ফ (Vincent Serf) এবং রবার্ট খান (Robert kahn)

ইন্টারনেট কিভাবে কাজ করে?

ইন্টারনেট কিভাবে কাজ করে? এই প্রশ্নের উত্তরে বলা যায়, আমি উপরে বিভিন্ন ভাবে বলার চেষ্টা করেছি ইন্টারনেট হলো এমন একটি গ্লোভাল (Global) নেটওয়ার্ক সিস্টেম, যেটি বিশ্বের সব কম্পিউটারের সাথে যুক্ত হয়ে আছে। ঠিক সেভাবেই যুক্ত হয়ে আছে, যেভাবে আমাদের বাসার ল্যান্ডফোন গুলো একে অপরের সাথে তারের মাধ্যমে যুক্ত থাকে।

এখন ইন্টারনেটকে সঠিকভাবে কাজ করানোর জন্য প্রথমে সেই গ্লোভাল সিস্টেমের সাথে তার বা ওয়ারলেসের এর মাধ্যমে কানেক্টটেড হয়ে নিতে হবে।

এর পর এই গ্লোভাল সিস্টমে যুক্ত থাকা যেকোন কম্পিউটারের সাথে আপনার কম্পিউটার ডিভাইসটি রাউটার বা সার্ভারের মাধ্যমে কানেক্ট হয়ে তথ্যের আদান প্রধান করে থাকে। আর এভাবেই ইন্টারনেট কাজ করে থাকে।

ইন্টারনেট কাজ করার ক্ষেত্রে তিনটি বিষয়ের উপর নির্বর করেঃ

# একটি প্রয়োজনীয় ডিভাইস

ডিভাইসটি হতে পারে একটি কম্পিউটার, লেপটপ, স্মার্ট ফোন অথবা ইন্টারনেট সাপোর্ট করে এমন কোন স্মার্ট টিভি। ডিভাইস ম্যানেজ হয়ে গেলে প্রয়োজন হবে যেকোন ইন্টারনেট সার্বিস প্রোভাইডার থেকে ইন্টারনেট কানেকশন চালু করা।

# ইন্টারনেট সার্বিস প্রোভাইডার

আমাদের আশপাশের একটু খোজ নিলেই ইন্টারনেট সার্বিস প্রোভাইড করে এমন কিছু ISP সার্বিস প্রোভাইডার পেয়ে যাব, যাদের কাছ থেকে আমরা ইন্টারনেট কানেকশন আমার ডিভাইসের সাথে যুক্ত করানোর জন্য ইন্টারনেট সেবা কিনে নিয়ে তার বাঁ বেতার (Wireless) সিস্টেমের মাধ্যমে আমাদের কম্পিউটার বাঁ যেকোন স্পার্ট ডিভাইসে ইন্টারেন্ট সেবা কানেক্ট করিয়ে নিবো।

# একটি ওয়েব ব্রাউজার

আপনি যেকোন স্মার্ট ডিভাইসের মধ্যে ইন্টারনেট ইউজ করার জন্য একটি ব্রাউজার বাঁ এপ্লিকেশনের প্রয়োজন হবে। এই ব্রাউজার বাঁ এপ্লিকেশনটি আপনার ডিভাইসটিকে ইন্টারনেটের সেই জালের সাথে সংযুক্ত হতে সাহায্য করে, যাকে আমরা গ্লোবাল নেটওয়ার্ক বলি।

এরপর ডোমেইন (Domain), আইপি এড্রেস এবং ওয়েবসাইটের মাধ্যমে গ্লোবাল নেটয়ার্কের সাথে সংযুক্ত অন্য যেকোন কম্পিউটার থেকে তথ্য, ফাইল বাঁ অন্য যেকোন ডকোমেন্ট দেখতে এবং সংগ্রহ করতে পারবেন।

বর্তমানের আধুনিক ইন্টারনেট সেবার মাধ্যমে আমরা ভিডিও কল, অডিও কল, ম্যাসেজ চ্যাটিং, ভিডিও এবং অডিওর শেয়ার সিস্টেম কেও নিয়ন্ত্রণ করতে পারি।

ইন্টারনেট কিভাবে কাজ করে? আশাকরি কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। আরো ভালভাবে বুঝতে হলে আমার এই একটা ব্লগ পড়লেই হবেনা। অনলাইনে এই টপকে আরো অনেক ব্লগ আছে, জনার জন্য অন্য সব ব্লগ গুলোও পরার ট্রাই করবেন।

ইন্টারনেটের ব্যাপারে জানা কেন জুরুরী

ইন্টারনেট ছাড়া আজকের বাস্তবতায় আপনি অনেকটা অচল। এই ব্যাপারে না জেনে থাকলে আপনি অন্য সবার থেকে অনেক বেশি পিছিয়ে থাকবেন।

আজকার বেশির ভাগ অফিস, আইটি অফিস গুলোর ৭০% কাজ ইন্টারনেট ছাড়া হয়না। এছাড়া প্রতিটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভর্তি থেকে শুরু করে এক্সাম, রেজাল্ট সব কিছুই এখন ইন্টারনেট ইউজ করার মাধ্যমে হয়ে থাকে।

বর্তমানে অনলাইন সফিং সিস্টেমও চালু হয়েছে এই ইন্টারনেট কে কেন্দ্র করেই। বুঝতেই পারছেন ইন্টারনেট সম্পর্কে আপনার ধারণা থাকা কতটা জরুরী।

ইন্টারনেট শিখা কেন জরুরী? এই প্রশ্নের উত্তর অনেক ব্যাপক, আমি যতটুকু বলেছি, এ থেকেই বুঝে নেওয়া যায় যে, ইন্টারনেট সম্পর্কে আমাদের নলেজ থাকাটা অনেকটাই বাধ্যতামূলক।

ইন্টারনেটের কিছু উপকারিতা

ইন্টারনেটকে বলা হয় তথ্যের সমুদ্র। পুরো বিশ্বের মানুষ এই তথ্যের সমুদ্র থেকে ইন্টারনেট সিস্টেমের মাধ্যমে সেবা পেতে পারে।

ইন্টারনেটের কিছু উপকারিতা নিয়ে নিচে আলোকপাত করা হলো –

  • নেটওয়ার্ট (Network)।
  • মিডিয়াম।
  • মার্কেট।
  • ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ (WWW)।
  • গেটওয়ে।
  • আইএসপি।

নেটওয়ার্ট

বিভিন্ন দপ্তর, সংস্থা, সংগঠন, অফিস তাঁদের কর্মকর্তাদের মাঝে যোগাযোগ স্থাপনের জন্য ইন্টারনেট সিস্টেমকে ব্যবহার করে একটি নেটওয়ার্ক গঠন করে নিতে পারে।

মিডিয়াম

অনলাইন রিলিটেড যেকোন টাইপের কাজের ক্ষেত্রে যোগাযোগ স্থাপনের জন্য ইন্টারনেট আপনাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ মিডিয়াম হিসেবে হেল্প করবে।

মার্কেট

মার্কেট শব্দের সাথে ব্যবসার সম্পর্ক রিলেটেড। ইন্টারনেট সিস্টেমকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসারিক লেনদেন খুব ইজিলি করে নেওয়া যায়। যেকোন সংস্থা তার ক্রেতা এবং কর্মকর্তাদের আর্থিক হিসাব গুলো ইন্টারনেট সিস্টেম ব্যবহার করে খুব ইজিলি সমাধান করে নিতে পারে।

ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ (WWW)

ইন্টারনেট জালের মধ্যে বিভিন্ন কম্পিউটার গুলোর মধ্যে নেটওয়ার্ক যুক্ত থাকে উপগ্রহ বাঁ স্যাটেলাইটের মাধ্যমে। আর এই নেটওয়ার্ক গুলো যে প্রযুক্তির মাধ্যমে যুক্ত থাকে, তাকেই ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ (WWW) বলা হয়। WWW, এর পূর্ণরুপ হলো – World Wide Web

গেটওয়ে

কোন একজন ইউজার যখন তার নিজস্ব নেটওয়ার্ক ইউজ করে অন্য আরেকটি নেটওয়ার্কে প্রবেশ করতে চান, তখন যে মাধ্যম ব্যবহার করে অন্য নেটওয়ার্কে প্রবেশ করতে হবে, তাকেই গেটওয়ে বলা হয়। যেমন, ভিএসএনএল

আইএসপি

ইন্টারনেট সার্বিস প্রোভাইডারকে আইএসপি বলা হয়। আইএসপি নিয়ে আমি উপরেও বলেছি। আইএসপি ছাড়া আপনি আপনার ডিভাইসে ইন্টারনেট কানেক্ট করাতে পারবেন না।

ইন্টারনেটের কিছু অপকারিতা

ইন্টারনেটে একসেস করতে পারলে যেহেতু সব কিছুই আপনার নিয়ন্ত্রণে। এ ক্ষেত্রে অনেক নেগেটিভ তথ্য, ভিডিও চিত্র আছে, যা আমাদের জন্য অনেক নেগেটিভ ইফেক্ট হিসেবে কাজ করে।

এছাড়া বর্তমান যুবসমাজ তাঁদের বেশিরভাগ সময়ই সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে দিচ্ছে, আর এই সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে ইন্টারনেট সিস্টেমের মাধ্যমেই যুক্ত হতে হয়।

ছোট ছোট বাচ্চারা আগে তাঁদের শিশুকাল কাটতো মাঠে খেলাধুলা করে, আর এখন শহরের বেশিরভাগ শিশুর সময় কাটে ইউটিউবে কার্টুন দেখে।

এভাবে চিন্তা করলে ইন্টারনেটের অনেক নেগেটিভ দিক তুলে ধরা যাবে। তবে আমাদের উচিৎ ইন্টারনেটের পজিটিভ দিকগুলোর প্রতি নজর দেওয়া আর নেগেটিভ দিকগুলোকে এড়িয়ে চলা।

শেষ কিছু কথা

ইন্টারনেট নিয়ে আজকের আর্টিকেল এখানেই শেষ করছি। এই আর্টিকেল থেকে কিছুটা হলেও যদি পজিটিভ তথ্য পেয়ে থাকেন, তাহলে আপনার ফ্রেন্ডদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। ইন্টারনেট নিয়ে কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট বক্সে করে ফেলুন, আমার জানা থাকলে অবশ্যই উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব।

টেকনোজলি রিলেটেড ভিডিও পেতে আমাদের ইউটিউব চ্যানেল টি এখান থেকে সাবসক্রাইব করে নিতে পারেন। ধন্যবাদ সবাইকে।

Kawkab Nadim

আস সালামু আলাইকুম! আমি কাওকাব! কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্টে অনার্স করেছি ☹️। ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়ার পরে অনলাইন মার্কেটিং এবং টেকনোলজি নিয়ে ঘাটাঘাটি করতে আমার মন থেকে ভালোলাগা কাজ করে। মাঝে মধ্যে আমার বিভিন্ন টপিকে আর্টিকেল লিখতে ভালো লাগে, আর সেই ভালো লাগা থেকেই আমার এই পারসোনাল ওয়েবসাইট। আমার আর্টিকেল গুলো আপনাদের ভালো লাগলে অন্যদের সাথে শেয়ার করে জানিয়ে দিতে ভুলবেন না। নিজেকে নিয়ে আর বলার কিছু নেই। আমার সাথে কানেক্ট থাকতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন। ধন্যবাদ!

Leave a Reply