You are currently viewing সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

সবাইকে একটু মনোযোগি হওয়ার জন্য আবেদন করছি । আজকের টপিক নিয়ে কতটুক টাইম বা কি পরিমাণ শব্দ প্রয়োজন হবে আমি জানিনা । আজকে আপনাদের সাথে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং নিয়ে একটু বিস্তারিত আলোচনা করব ।

আমি জানিনা আমার পুরো আর্টিকেলে আপনাদের মনোযোগ কতটুক ধরে রাখতে পারবো । তবে আমার বিশ্বাস আমার পুরো আর্টেকেলতি পড়লে আপনাদের সময় অপচয় হবেনা ।

আমি চেষ্টা করবো সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং নিয়ে যটটুকু বলা যায় আমি বলে যাবো এবং ভালো ভালো কিছু ইনফরমেশন দিয়ে যাবো , তো চলুন শুরু করি আজকের টপিক নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা !

ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে ইনকাম – Info Here…

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কি ??

আমি বইয়ের ভাষার বলবো না । আমি খুব সহজ করে যদি অল্প কথায় বুঝাতে চাই, তবে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং হলো – অনলাইনে যেসব সোশ্যাল মিডিয়া গুলো আছে যেমন- ফেসবুক,টুইটার,ইন্সট্রাগ্রাম,গুগুল প্লাস আরো অনেক ।

এই মাধ্যম গুলোতে আপনি একাউন্ট করে প্রথমে ট্রাফিক জেনারেট করে প্রচুর পরিমান ট্রাফিক বা ফলোয়ার গেধার করা এবং পরবর্তিতে এই ফলোয়ার বা ট্রাফিক এর কাছে আপনার যেকোন পজিটিব কনটেন্টকে (নিশ) প্রচার করাই হলো সোসাইল মিডিয়া মার্কেটিং ।

আজকের এই অনলাইন যুগে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং অনেক বেশি জনপ্রিয়। সবাই এখন অফলাইনের পাশাপাশি অনলাইনেও তাদের প্রডাক্ট সেল দেওয়ার জন্য সোসাইল মিডিয়াকে বেশি টার্গেট করছে ।

একটা সময় আমরা অনলাইন থেকে কোন প্রোডার্ক্ট কিনা যায় ভাবতেই পারতাম না বাট আজকের বিশ্বায়নের যুগে আমরা অফলাইন কে আস্তে আস্তে ভুলে যেতে শুরু করেছি এবং অনলাইনে বেশি মনোযোগি হয়ে পড়ছি।

কারন আমরা চাই সময়ের অপচয় যত কম করা যায় আর যত কম সময়ে আমাদের প্রয়োজনীয় কাজ গুলো শেষ করা যায় । সোশ্যাল মিডিয়া আমাদেরকে একটা সময় শুধু বিনোদন দিতো বাট এখন কিন্তু বিনোদনের পাশাপাশি হাজার রকমের নিউজ আমরা এই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমেই পেয়ে থাকি ।

কনটেন্ট রাইটার হিসেবে অনলাইনে কাজ করুন – Info Here… 

প্রতিটা অনলাইন মার্কেট প্লেস কিন্তু এখন সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে কানেকটেড । আমরা সবার আগে সোসাইল মিডিয়ার মাধ্যমেই আপডেট নিউজ পেয়ে থাকি যে কোন টপিক এর।

পুরো পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বড় অনলাইন মার্কেট প্লেস হিসেবে আমরা অ্যামাজন মার্কেট প্লেস কেই চিনি । অ্যামাজন যে কত বড় মার্কেট প্লেস তা বলে শেষ করা যাবেনা । এমন কোন প্রোডাক্ট নেই যে অম্যাজনে পাওনা যাবেনা । এই অম্যাজনের কোন আপডেট প্রোডাক্ট এর নিউজ কিন্তু আমরা এই সোসাইল মিডিয়ার কল্যনেই পেয়ে থাকি ।

আমরা খুব সহজেই অ্যামাজনের ফেসবুক পেইজ/টুইটার/ইউটিউব চ্যানেল কে ফলো করলেই আপডেট নিউজ গুলো পেয়ে যাবো । আর এভাবেই কিন্তু আমরা সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সবার আগে নতুন নতুন আপডেট পেয়ে থাকি ।

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কি ? এই ব্যাপারটা আশাকরি বুঝতে পেরেছেন । আমি তবুও আরো ভালোভাবে বুঝার জন্য আপনাদের কে কিছু ভিডিও রিসোর্চ নিচে আলোকপাত করে দিলাম । ভিডিও দেখার মাধ্যমেও আপনারা বুঝতে পারবেন । নিচের ভিডিও গুলো দেখে আসতে পারেন –

 

জনপ্রিয় কিছু সোশ্যাল মিডিয়ার নাম

বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ার লিস্ট আমি বলে শেষ করতে  পারবোনা । তবে জনপ্রিয় কিছু সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ে আলোকপাত করছি –

ফেসবুক:

ফেসবুক হলো সোশ্যাল মিডিয়া রেংকিং এ এক নাম্বার । প্রতি মাসে ফেসবুকের এভারেজ ইউজার হলো ১.৫ ভিলিওন এবং ছোট বড় মিলিয়ে টোটাল ১ মিলিয়ন এর মত বিজনেস এই ফেসবুক নামক সোশ্যাল মিডিয়া টি কন্ট্রোল করে থাকে যেটা সত্যিই অবাক করার মতন। এই ফেসবুক সর্ব প্রথম চালু হয়েছিলো ৪ ফেব্রুয়ারী ২০০৪ সালে।

এই ১৩ বছরের মধ্যে ফেসবুক আজকের এই অবস্থানে। ফেসবুক প্রতিষ্ঠাতার নাম আমরা মোটামুটি সবাই জানি – মার্ক জুকারবার্গ। ফেসবুক নিয়ে লিখতে গেলে অনেক বেশি লিখা যাবে যেটা বলে বা লিখে শেষ করা যাবেনা।

সামনের কোন ফস্টে আমি ফেসবুক নিয়ে আরো বিস্তারিত আলোকপাত করব। আপনাদেরকে ফেসবুক সম্পর্ক আরো ভালো ভাবে বুঝার জন্য কিছু ভিডিও রিসোর্চ নিচে দেওয়া হলো –

টুইটার:

সোশ্যাল মিডিয়ার ২য় তম পজিশনে আছে টুইটার। টুইটারের ট্রাফিক ফেসবুকের তুলনায় কম নয়। টুইটারে এই পর্যন্ত টোটাল বিজিট করেছে ৪.৪৯ ভিলিওন মানুষ।

আমরা জানি টুইটার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ফেসবুকের দুই বছর পরেই ২১ ই মার্চ ২০০৬ সালে। ১২ বছরের মধ্যে টুইটার আজ এই জায়গায় এসেছে। টুইটারের ট্রফিক সবচেয়ে বেশি ইউনাইটেড স্টেট(২২.৪৪%), জাপান(১৩.৮১%) এবং ইউনাইটেড কিনডোমে(৫.৭৫%)। এই হিসাব জানুয়ারী ২০১৮ এর আগ পর্যন্ত।

টুইটার নিয়েও এত অল্প লিখে শেষ করা যাবেনা। ফেসবুকের মতন টুইটাকেও মানুষ বিজিনেস এর কাজে ব্যাবহার করে থাকেন। টুইটার নিয়েও কিছু ভিডিও আমি আপনাদের জন্য নিচে আলোকপাত করে দিলাম –

লিঙ্কডিন:

সোশ্যাল মিডিয়ার মধ্যে লিংডিন ইদানীং খুব বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। ফেসবুক টুইটারের পরেই এখন লিংকডিন এর অবস্থান । যদিও লিংকডিন প্রতিষ্টিত হয়েছিলো ফেসবুকের দুই বছর আগে ২০০২ সালে এবং সোসাইল মিডিয়া হসেবে চালু হয়েছি ২০০৩ সালে। লিংকডিন নিয়ে কিছু ভিডিও আপনাদের জন্য আলোকপাত করা হলো এখানে –

ইউটিউব:

ইউটিউব নিয়ে আমি আপনাদের অল্প কিছু ইনফরমেশন দিচ্ছি। আপনারা অবাক হবেন ইউটিউবের স্টাটিসটিক যদি ভালোভাবে দেকেন। ইউটিউব হলো ভিডিও দেখার সোশ্যাল মিডিয়া।

মানুষ এই সাইটে এসে ভিবিন্ন ধরণের বিনোদনমূলক, শিক্ষনীয়, নিউজ টাইপের ভিডিও দেখে এবং আপলোড দিয়ে থাকে। ইউটিউবে প্রথম ভিডিও আপলোড করা হয় ২৩ই এপ্রিল ২০০৫ সালে। ইউটিউবে টোটাল ইউজার বর্তমান ২০১৮ সাল পর্যন্ত হলো ১.৩ ভিলিওন। প্রতি মিনিটে ইউটিউবে ভিডিও ৩০০ ঘন্টার ভিডিও আপলোড করা হয়।

প্রতিদিন গড়ে ইউটিউবে ৫ ভিলিওন এর উপরে ভিউ হয়ে থাকে। ইউটিউব প্রতিদিনে ৩০ মিলিওন ভিজিটর পেয়ে থাকে। প্রতি মাসে ৩.২৫ ভিলিওন ঘন্টা কাউন্ট হয়ে থাকে।

ইউটিউবের ভিজিটর ২০% হলো ইউনাইটেড স্টেট এর আর বাকি ৮০% হলো ইউনাইটেড স্টেট এর বাহিরের। ইউটিউব যে কত বড় বিজনেস প্লাটফর্ম সেটা এত অল্প কথায় লিখে প্রকাশ করা যাবেনা। ইউটিউব নিয়ে আপনাদের জন্য কিছু চমৎকার ভিডিও নিচে আলকপাত করা হলো এখানে –

 

সোশ্যাল মিডিয়া থেকে সত্যিই আর্ন করা যায় ??

হ্যা, বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া হলো অর্থ উপার্জনের অন্যতম মাধ্যম। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে অনেক ভাবেই অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। আমি আমার মত করে কিছু মাধ্যম আপনাদের কাছে শেয়ার করব। কয়েকটি মাধ্যম নিয়ে আলোকপাত করছি –

মাধ্যম ০১ :

আমি জানি যে আপনার একতি খুব ভালো অফলাইন টি-সার্টের দোকান আছে। আপনার এই টি সার্টের দোকানে যে কাস্টোমার আসে আপনি চাচ্ছেন যে আপনার কাস্টোমার এর ১০/২০ গুন বাড়াতে। আপনি কিন্তু অফলাইনের চিন্তা করে ১০/২০ গুন কাস্টোমার বাড়াতে পারবেন না শুধু একটি মাত্র দোকান দিয়ে।

তাই আপনাকে বিকল্প চিন্তা করতে হবে। সেই বিকল্প চিন্তা বা মাধ্যমটি হলো অনলাইন বা সোশ্যাল মিডিয়া। আপনি জানেন যে এখন সোশ্যাল মিডিয়াতে নানান ধরণের মানুষ কিছুটা সময় হলেও সময় দিয়ে থাকে।

আপনি এই সুযোকটাকেই কাজে লাগাবেন। এখন আপনার প্রথম কাজ হলো আপনার দোকানের নামে একটি ফেসবুক পেইজ খোলা। সেই ফেইজটি প্রথমে খুব সুন্দর করে লোগো, কভার পিক, আপনার দোনের প্রোডাক্ট নিয়ে কিছু ইনফরমেশন দিয়ে সাজানো। তারপর আস্তে আস্তে আপনার পেইজের ট্রাফিক বা ফলোয়ার বাড়ানো।

এক দুই দিনে আপনার হাজার হাজার ফলোয়ার হয়ে যাবেনা। আপনাকে কমপক্ষে ৬ মাস প্রতিদিন এই পেইজ নিয়ে কাজ করে যেতে হবে। ৬ মাস কাজ করার পরে দেখবেন আপনার পেইজের ফলোয়ার সংখ্যা কমপক্ষে ৩০-৫০ হাজার। আপনি এই ৬ মাসের মাঝে প্রায় প্রতি দিন আপনার দোকানের প্রোডাক্ট নিয়ে পোস্ট করে গিয়েছেন এবং আপনার ফলোয়াররা এর মধ্যে জেন গেছে যে আপনার পেইজ টি একটি টি-সার্ট এর পেইজ।

এখন কিন্তু আপনি সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যাণে প্রতিদিন কম হলেও ১০০-৫০০ টি টি-সার্ট খুব ইজিলি সেল দিতে পারবেন সেটা অফলাইনে প্রতিদিন কখনোই হয়তো আপনার জন্য সম্ভব ছিলোনা।

এবং মজার ব্যাপার হলো আপনার এই পেইজ টি কিন্তু দিনে দিনে বড় হতে থাকবে এবং আপনার সেল সংখ্যাও দিনে দিনে বাড়তে থাকবে। একটা সময় আপনার একটিভ ইনকাম হয়ে যাবে পেসিব এনকাম। আমরা জানি পেসিব এনকাম হলো যে এনকাম একবার শুরু করাতে পারলে আপনি বসে বসে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

ফেসবুকের এই পেইজ টি এক সময় আপনি পেসিব ইনকাম হিসেবেই দেখতে পাবেন। আপনি কিন্তু আপনার এই ফেইজে ইচ্ছে করেল অন্যে কোন দোকান বা কম্পানির প্রোডাক্ট ও সেল দিয়ে কমিশন নিতে পারবেন।

এভাবে আপনি একটি ফেসবুক ফেইজের মাধ্যমে আপনার অফলাইন সেলের ১০/২০ গুন অনলাইন সেল তৈরি করতে পারবেন সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যাণে। ফেসবুক ফেইজ ক্রিয়েট করে কিভাবে ইনকাম করবেন এই নিয়ে কিছু ভিডিও নিচে আলোকপাত করা হলো –

মাধ্যম ০২:

আমি ধরে নিলাম যে আপনি একজন অফলাইন সেলসম্যান। এখন আপনি অফলাইন সেলসম্যান হিসেবে প্রতিমাসে বেতন পাচ্ছেন $৩০০-$৫০০। এখন আপনি চাচ্ছেন আপনার ইনকাম আরো বেশি কিভাবে করা যায়।

অফলাইনে আপনাকে এর থেকে ভালো বেতন পাওয়া অনেক সময়ের ব্যাপার। আপনি যেভাবেই হোক জানতে পেরেছেন যে অনলাইনেও সেলসম্যান হিসেবে নিজের ক্যারিয়ার গড়া যায় যেটাকে আমরা বলে থাকি এফিলিয়েক মার্কেটার। আপনি অনলাইনে ভিবিন্ন রিসোর্চ এর মাধ্যমে আস্তে আস্তে শিখেতে শুরু করলেন যে কিভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং করা হয়।

একটা সময় আপনি মোটামুটি শিখে গেলেন এফিলিয়েট মার্কেটিং এর কাজের ধারা গুলো। এখন আপনি প্রথমত আপনার নিজের নামে একটি ফেসবুক পেইজ, একটি টুইটার একাউন্ট এবং একটি ইউটিউব চ্যানেল খুললেন।

আপনি এই তিনটি সোশ্যাল মিডিয়াকে আপনার ওয়েবসাইটের সাথে যুক্ত করে দিলেন। এভাবে ৫/৬ মাস কাজ করার পর আপনার মোটামুটি ভালো পরিমান ট্রাফিক গেধার হয়ে গেলো।

এখন যদি আপনি কোন মার্কেটপ্লেস থেকে কোন ভালো মানের প্রোডাক্ট আপনার এই তিনটি সোশ্যাল মিডিয়াতে খুব ভালো ভাবে মার্কেটিং করতে পারেন তাহলে আপনি যে কি পরিমাণ সেল পাবেন সেটা অফলাইনের তুলনার ২০/৫০ গুন বেশিই হবে। আমি আমার জ্ঞান অনুযায়ী যতটুকু পেরেছি দুটি মাধ্যমে আপনাদের কে বুঝানোর চেষ্টা করে গেছি । এফিলিয়েট মার্কেটিং নিয়েও আপনাদেরকে কিছু ভিডিও রিসোর্চ নিচে দেওয়া হলো –

 

উপরের আলোচনা থেকে আশাকরি আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে সত্যিই আর্ন করা সম্ভব। শুধু আপানদেরকে লক্ষ নিয়ে কাজ করে যেতে হবে। একদিন না একদিন আপনারা সফলতা পাবেন। আজকে আর বেশি বলবোনা। পরবর্তি কোন আর্টিকেল নিয়ে আবারো হাজির হবো আপনাদের সামনে। ততোদিন ভালো থাকবেন,

ধন্যবাদ সবাইকে !!

Kawkab Nadim

আস সালামু আলাইকুম! আমি কাওকাব! কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্টে অনার্স করেছি ☹️। ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়ার পরে অনলাইন মার্কেটিং এবং টেকনোলজি নিয়ে ঘাটাঘাটি করতে আমার মন থেকে ভালোলাগা কাজ করে। মাঝে মধ্যে আমার বিভিন্ন টপিকে আর্টিকেল লিখতে ভালো লাগে, আর সেই ভালো লাগা থেকেই আমার এই পারসোনাল ওয়েবসাইট। আমার আর্টিকেল গুলো আপনাদের ভালো লাগলে অন্যদের সাথে শেয়ার করে জানিয়ে দিতে ভুলবেন না। নিজেকে নিয়ে আর বলার কিছু নেই। আমার সাথে কানেক্ট থাকতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন। ধন্যবাদ!

Leave a Reply