You are currently viewing ওয়েবসাইট বিক্রি করার ক্ষেত্রে কি কি বিষয় মাথায় রেখে সাইট তৈরি করবেন?

ওয়েবসাইট বিক্রি করার ক্ষেত্রে কি কি বিষয় মাথায় রেখে সাইট তৈরি করবেন?

আজকের আর্টিকেলে আপনাকে স্বাগতম। ওয়েবসাইট বিক্রি করা এখন একটি বিজনেসের মতন। অনেক মার্কেটার আছেন, যারা প্রতি বছর ৫/৬ টা করে ওয়েবসাইট ডেভেলপ করে। তারপর বিপুল পরিমান দামে সেল করে দেয়।

আমি ধরে নিচ্ছি আপনিও চাচ্ছেন এভাবে ওয়েবসাইট বিক্রি করার মাধ্যমে হিউজ পরিমানের অর্থ উপার্জন করতে চাচ্ছেন।

আপনি যদি এর আগে কখনো ওয়েবসাইট বিক্রি না করে থাকেন, তাহলে আপনার জন্য আর্টিকেলটি অনেক হেলপফুল হবে। যখন ওয়েবসাইট বিক্রি করার চিন্তা করবেন, তখন সাইটটি ডেভেলপ করার আগেই অনেক গুলো বিষয় ঠিকঠাক করে সাইট ডেভেলপের কাজে হাত দিবেন।

ভিডিও কনটেন্ট তৈরি  করে ইনকাম – বিস্তারিত এখানে…

ওয়েবসাইট বিক্রি করার ক্ষেত্রে – কি কি বিষয় সাইট ডেভেলপ কারর আগে ক্লিয়ার হয়ে নিবেন?

  • টপিক সিলেক্ট বা নিশ সিলেক্ট
  • ডোমেইন হোস্টিং প্রোভাইডার
  • সাইট ডিজাইন
  • ট্র্যাকিং সিস্টেম
  • ওয়েবসাইট কনটেন্ট
  • প্লাগিন কম বেশি
  • ক্লোজ ভার্সেস ওভারসেল
  • ব্যাকলিঙ্ক প্রোফাইল

টপিক সিলেক্ট বা নিশ সিলেক্ট

আমি আগেই বলেছি ওয়েবসাইট বিক্রি করে টাকা ইনকাম করাকে বিজনেস এর সাথে তুলনা করে আপনাকে কাজে নামতে হবে। কারন যখন আমরা বিজনেস এর চিন্তা করি তখন কিন্তু চেষ্টা করি একটু ভাল ভাবে করতে, কারন এখান থেকে আমাদের প্রোফিট করতে হবে।

আপনি যখন বিক্রির কথা মাথায় রেখে সাইট ডেভেলপ করবেন, তখন সবার প্রথমে কি নিশ নিয়ে সাইট তৈরি করলে খুব তাড়াতাড়ি রেংকিং এ চলে আসতে পারবেন এই ব্যাপারটা মাথায় নিয়ে কাজে নামতে হবে।

নিশ সিলেক্ট করার ক্ষেত্রে আপনি অ্যামাজন/আলিবাবা এই সাইট গুলো থেকে নিশ সিলেক্ট করতে পারেন। আর অবশ্যই চেষ্টা করবেন ছোট নিশ নিয়ে সাইট তৈরি করতে, কারন এতে আপনার কাজ অনেক সহজ হয়ে যাবে।

ডোমেইন হোস্টিং প্রোভাইডার

ওয়েবসাইট বিক্রির কথা মাথায় রেখে ডোমেইন এবং হোস্টিং সিলেকশন খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। আপনি এমন কোন সাইট থেকে ডোমেইন/হোস্টিং নিবেন না, যাতে পরবর্তিতে সাইট বিক্রির সময় সমস্যা হতে পারে। এই ক্ষেত্রে আমি আপনাকে দুইটা সাইটকে সাজেস্ট করতে পারি –

উপরের দুইটা সাইট খুব ভাল ডোমেইন/হোস্টিং প্রোভাইডার। এখান থেকে ডোমেইন হোস্টিং নিলে পরবর্তিতে আপনার কোন সমস্যা হবেনা। তারপরেও এই দুইটি ডোমেইন/হোস্টিং প্রোভাইডারের মধ্যে আমি Namecheap কে এগিয়ে রাখবো।

আর একটা কাজ অবশ্যই সাইট ডেভেলপ করার আগে করে নিবেন – যখন আপনি ডিসিশন নিয়েছেন যে, সাইট বিক্রি করবেন। এই ক্ষেত্রে একটা নতুন ইমেইল ক্রিয়েট করে নিবেন।

এই ইমেইলে আপনার সাইটের জন্য যত রকমের একাউন্ট এর দরকার হবে সব এই ইমেইল দিয়েই করবেন। যখন আপনি সাইটটি সেল দিবেন, তখন যাতে ইমেইল সহ ক্লাইন্টকে দিতে পারেন। এতে করে আপনার জামেলা অনেক কম হবে।

সাইট ডিজাইন

অবশ্যই এই ক্ষেত্রে পেইড থিম ইউজ করবেন। খুব ভাল দামে সেল করতে চাইলে আপনাকে একটু খরচের দিকে মনোযোগ দিয়েই কাজ করতে হবে।

আপনি যদি ভাল ওয়ার্ডপ্রেস ডিজাইন করতে পারেন তাহলে তো ডিজাইনার হায়ার করতে হবেনা, এই কাজটা আপনি নিজেই করতে পারবেন। তবে অবশ্যই পেইড থিম দিয়েই করবেন, এতে সাইটের ডিজাইন আপনি খুব ভালভাবেই করতে পারবেন।

ট্র্যাকিং সিস্টেম

ট্রাকিং সিস্টেম হলো – আপনার সাইট সম্পর্কে বিস্তারিত একটা গ্রাফিকাল ইনফরমেশন যেন সাইট তৈরি করার শুরু থেকেই থাকে। আপনি যখন ইন্টারন্যাশনালি বা ন্যাশনালি সাইট বিক্রির কথা ভাববেন, তখন যেন আপনার সাইটে গুগল এনালাইটিক এবং গুগল ওয়েবমাস্টারের কাজ গুলো পজিটিবলি সাজানো থাকে।

ক্লায়েন্ট যখন আপনার সাইটটি কিনার জন্য ইচ্ছে পোষণ করবে, তখন কিন্তু এই দুইটা জিনিষের একসেস আপনার কাছ থেকে চাইবে। এই জন্য আমি আগেই বলে দিয়েছি, ওয়েবসাইট তৈরির আগে একটা ইমেইল আগে ক্রিয়েট করে নিবেন, যেই ইমেইল দিয়ে আপনার ওয়েবসাইটের জন্য যত প্রকার একাউন্ট করা দরকার সব ঐ ইমেইল দিয়ে করে নিবেন, এতে বিক্রির সময় আপনার বিভিন্ন একসেস গুলো প্রোভাইড করতে শুবিধা হবে।

আমাদের মধ্যে অনেকেই ভাবে, বিভিন্ন প্লাগিন যেমন – Jetpack দিয়ে সাইটের ড্যাশভোর্ডেই ভিজিটর দেখা যায়, ট্রাকিং কোড আলাদা ভাবে বসানোর দরকার কি। আবার অনেকেই ভাবেন, বিভিন্ন এসইও টুল দিয়েও এই কাজ গুলো করা যায়, সেক্ষেত্রে আলাদাভাবে গুগল এনালাইটিক এবং ওয়েবমাস্টারের মাধ্যমে ট্র্যাকিং রাখার দরকার কি?

দরকার আছে বলেই এত গুরূত্ব দিয়ে বলছি। গুগল ওয়েবমাস্টার এবং এনালিটিক্স আপনার ওয়েবসাইটের ব্যাপারে খুব ওরগানাইজিং ভাবে বিস্তারিত হিস্টোরিক ধারণা দিয়ে থাকে।

শুধু তাই না, আপনার সাইটে কোন নেগেটিব পেনাল্টি আছে কিনা, সাইটের ইনডেক্স রেশিওগুলো কেমন, ব্যাকলিঙ্ক প্রোফাইল গুলো কাদের থেকে পাচ্ছেন এরকম অনেক বিষয়ে গ্রাফিকালি ইনফরমেশন পাওয়া যায় এই দুটি টুলস এর মাধ্যমে।

আর এই জন্যই ওয়েবসাইট বিক্রির কথা মাথায় রেখে, সাইট ডেভেলপের শুরু দিন থেকেই ট্যাকিং সিস্টেম থাকতে হবে।

ওয়েবসাইট কনটেন্ট

আপনার ওয়েবসাইট খুব ভাল রেংকিং করাতে ব্যার্থ হয়েছেন? কিন্তু আপনার কনটেন্ট গুলো যদি সত্যিই ভালমানের হয়ে থাকে, তাহলে সাইট বিক্রি করতে পারবেন এই আশা করতে পারেন।

যদি এমন হয়, সাইটের কনটেন্ট গুলো মোটেও ভালনা, কপিরাইট করে অনেক কনটেন্ট পাবলিশ করেছেন। বিশ্বাস করেন একটা সময় আপনার সাইটে নেগেটিব ইফেক্ট পড়বে। এই টাইপের সাইট সেল করা অসম্ভব। অযথাই সময় নষ্ট করবেন যদি কনটেন্ট নিয়ে খামখেয়ালী করেন।

আমাদের দেশের বেশির ভাব পারসোন এই ভুলটাই বেশি করে থাকে। দেখা যায় অনেকেই খুব ভাল ডিজাইন করে সাইট সাজায়। কিন্তু বেশিভাগ আর্টিকেল বা কনটেন্ট হুবহু কপি করে পাবলিশ করে দেয়।

আপনি অন্য সাইট থেকে সেইম টপিক নিয়ে লিখতে পারেন, বাট তাই বলে হুবহু পুরো আর্টিকেল কপি করে লিখলে গুগল আপনাকে নেগেটিবলি দেখবে এটাই স্বাভাবিক।

কনটেন্ট এ সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব কেন দিবেন?

দেখুন, কনটেন্ট একটা সাইটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন এসেট, মানুষ কিন্তু কনটেন্ট পড়তেই বিভিন্ন ওয়েবসাইট ব্রাউজিং করে। আর এই কনটেন্ট আপনার সাইটে সারাজীবন থেকে যাবে, তাই এই ক্ষেত্রে কিপটেমি না করে সবথেকে বেশি খরচ কনটেন্ট এর জন্যই করবেন।

কনটেন্ট ভাল হলে সাইট একটা সময় রেংক করবে এবং আর্নিং ও আসবে। কেউ যদি কনটেন্ট এর ক্ষেত্রে মনোযোগি না হয়ে সাইট বিক্রির কথা চিন্তা করেন, তাহলে সাইট বিক্রি তো করতে পারবেন ই না, বরং র‍্যাংঙ্ক হওয়া বা সাইট থেকে আয় করার সম্ভবনাও কমে যাবে।

প্লাগিন কম বেশি

অতিরিক্ত প্লাগিন ইউক করা থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করবেন। আমরা এমন কিছু প্লাগিন ইনস্টল করে রাখি, যেগুলো কখনো ইউজ করা হয়না, অযথাই সাইট স্লো করে রাখার নেগেটিব প্রাকটিস।

একটা ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে ১০-১৫ টা প্লাগিন থাকলেই কাজ হয়ে যায়, সেখানে ৪০-৫০ টা প্লাগিন অযথাই ইনস্টল করে রাখাটা সাইটের জন্য কতটুকু ভাল? মোটেই এটা ভাল প্রাকটিস না।

আবার অনেকেই অতিরিক্ত থিম সাইটে রেখে দেই, অপ্রয়োজনীয় ট্যাগ বেশি বেশি ইউজ করা এরকম বেশ কিছু নেগেটিব প্রাকটিস আমাদের সাইটের লোডিং স্প্রিড কমিয়ে দেয়।

সবসময় চেষ্টা করবেন সাইট পরিস্কার রাখতে। সবসময় না পারলেও চেষ্টা করবেন বিক্রির আগে অন্তত এই কাজ গুলো গুছিয়ে করার প্রাকটিস করবেন। কারন, ওয়েবসাইটের ব্যাকএন্ড এ যত কম জিনিস থাকবে, ততই ভাল।

ক্লোজ ভার্সেস ওভারসেল

সেলস এর একটা টার্ম এটা। যারা সেলস নিয়ে পড়াশোনা করেন তারা এই ব্যাপারটা খুব ভালভাবে বুঝবেন। কাস্টোমার যখন আপনার প্রোডাক্ট কিনতে রাজি হবে, তখন কাস্টোমারকে পুনরায় কনভেন্স করার চেষ্টা না করে সরাসরি ডিল কমপ্লিটের দিকে যাওয়াই ভাল।

একটু ক্লিয়ার করে যদি বলি – ধরুন আপনি আমার কাছ থেকে একটা মোবাইল কিনতে আসছেন। আমি প্রথমে ২/৩ মিনিট আপনাকে মোবাইলের বিভিন্ন ফিচার সম্পর্কে বুঝানোর চেষ্টা করছি।

মোবাইলটা কেন আপনি কিনবেন এই ব্যাপারে অনেক পজিটিব দিক গুলো আপনাকে বুঝাচ্ছি। একটা সময় আপনি মোবাইটা কিনার জন্য রাজি হয়ে গেলেন।

আমার এখন উচিত হবে আপনার সাথে সরাসরি ডিল কমপ্লিট করা। তা না করে আমি যদি আরো বেশি কিছু বলে আপনাকে পুনরায় কনভেন্স করতে যাই তাহলে কিন্তু আপনি বিরক্ত হয়ে যাবেন, আর এই কারনে মোবাইলটি আপনি নাও কিনতে পারেন।

আর এই সেম লজিকটাই ওয়েবসাই বিক্রি এর ক্ষেত্রেও হয়। আপনি যখন দেখবেন কেউ আপনার সাইটটি কিনতে চায়, তখন আপনার মানতে হবে যে, সে আপনার থেকে ভাল জানে বুঝে বলেই সাইটটি কিনতে চাচ্ছে।

এই ক্ষেত্রে আপনি নিজ থেকে এক্সট্রা কনভেন্স করার চেষ্টা করতে যাবেন না। সরাসরি সেল ডিল করার দিকে চলে যাবেন। যদি তা না করে বেশি কনভেন্স করার চেষ্টা করতে যান, তাহলে ব্যাপারটা ওভারসেল টার্মে পড়ে যেতে পারে, তখন দেখা যাবে আপনার সাইটটি বিক্রি নাও হতে পারে।

তাই আমাদের ক্লোজ ভার্সেস ওভারসেল এই ব্যাপারগুলো বুঝে ডিল করতে হবে। চেষ্টা করবেন ওভারসেল না করার। যখন বুঝে যাবেন ক্লোজ করা যায় তখন ক্লোজ করার চেষ্টা করবেন এবং ডিল কমপ্লিট করবেন।

ব্যাকলিঙ্ক প্রোফাইল

সাইটের ব্যাকলিঙ্ক প্রোফাইল খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। আমরা অনেক সময় Fiverr, Upwork বা কোন ফোরাম থেকে ব্যাকলিঙ্ক নিয়ে থাকি। ব্যাকলিঙ্ক যদি ভাল না হয় তাহলে আপনার সাইটের দাম অটোমেটিক পড়ে যাবে। বাজে এসইও অনেক ক্ষেত্রে এই ব্যাকলিঙ্ক এর জন্যই হয়ে থাকে। ক্লায়েন্ট সবসময় চেষ্টা করে এই ব্যাপারগুলো ভালভাবে খেয়াল করার।

আপনি যদি ক্লায়েন্টকে দেখাতে পারেন যে আপনার সাইটে বেশ ভাল কিছু স্ট্রং ব্যাকলিঙ্ক আছে যেগুলো আপনি হয়তো ভাল কোন আউটরিচ ক্যাম্পেইন থেকে পেয়েছেন, তাহলে সাইটের দাম এমনিতেই বেড়ে যাবে।

 

মোটকথা হল, ওয়েবসাইট বিক্রি এর কথা মাথার রেখে যদি সাইট ডেভেলপ করেন তাহলে উপরের টার্মস গুলোর দিকে খুব ভালভাবে খেয়াল রেখে সামনে আগাবেন। সাইট বিক্রি করার ক্ষেত্রে যে যে সাইট গুলো আমি আপনাকে সাজেস্ট করবো –

  • ফ্লিপা
  • এম্পায়ার ফ্লিপারস
  • com

আপনি যদি ক্লায়েন্টকে বিশ্বাস না করেন, তাহলে এই মার্কেটপ্লেস গুলোতে ওয়েবসাইট বিক্রি করতে পারবেন। সত্য বলতে সাইট বিক্রি করা খুব সহজ একটি কাজ। আপনার ভাল কোয়ালিটির সাইট থাকলে, লাখের উপরের ক্লায়েন্ট সাইট কিনার জন্য ঘুরছে। তাই আবারো বলছি, যন্ত করে, বিজনেসের কথা মাথায় নিয়ে সাইট বানান, দেখবেন বিক্রি করতে কোন সমস্যাই হবেনা।

Kawkab Nadim

আস সালামু আলাইকুম! আমি কাওকাব! কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্টে অনার্স করেছি ☹️। ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়ার পরে অনলাইন মার্কেটিং এবং টেকনোলজি নিয়ে ঘাটাঘাটি করতে আমার মন থেকে ভালোলাগা কাজ করে। মাঝে মধ্যে আমার বিভিন্ন টপিকে আর্টিকেল লিখতে ভালো লাগে, আর সেই ভালো লাগা থেকেই আমার এই পারসোনাল ওয়েবসাইট। আমার আর্টিকেল গুলো আপনাদের ভালো লাগলে অন্যদের সাথে শেয়ার করে জানিয়ে দিতে ভুলবেন না। নিজেকে নিয়ে আর বলার কিছু নেই। আমার সাথে কানেক্ট থাকতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন। ধন্যবাদ!

This Post Has 2 Comments

  1. শাহরিয়ার

    একটি ৫০ পেজের এফিলিয়েট নিশ সাইট দিনে ৬০০-৭০০ ভিজিটর থাকে এমন ওয়েবসাইট কেমন প্রাইসে সেল হতে পারে?
    অথবা মাসে ২০০ ডলার আয় করে এমন নিশ সাইট কেমন দামে সেল হতে পারে?

    1. অ্যাফিলিয়েট সাইট সেল হওয়ার জন্য একটা সাধারণ গ্রাফ মেইনটেইন করা হয় – রিসেন্ট ৬ মাসের ইনকাম কে গড় হিসেব করে যদি একটা সাইটের ইনকাম মাসে ২০০ ডলার হয়, তাহলে এই ২০০ ডলার কে ২০ অথবা ২৫ দিয়ে গুন দিয়ে যে এমাউন্ট পাবেন সেটাই সম্ভাব্য বিক্রয় মূল্য। যেমন – আপনার সাইটের বিগত ৬ মাসের গড় ইনকাম যদি ২৫০ ডলার হয়, তাহলে আপনার সাইটের বিক্রয় মূল্য = 250X20 Or 250X25 = 5000 Or 6250 ডলার। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ

Leave a Reply